আল্লামা সৈয়্যদ মুহাম্মদ সাবের শাহ(মাজিআ)ও আল্লামা সৈয়্যদ মুহাম্মদ কাশেম কোহিনুর ইলেকট্টিক প্রেস পরিদর্শন।
মোঃ আজম খাঁন চট্টগ্রাম জেলা ।
মদিনাতুল আউলিয়া শহর চট্টগ্রামের রাউজান এঁর গর্ব ইন্জিনিয়ার আবদুল খালেক রহমাতুল্লাহি আলাইহি রেঙ্গুন থেকে শাহানশাহ সৈয়দ আহমদ শাহ সিরিকোটি রহমাতুল্লাহি আলাইহিকে চট্টগ্রাম শরীফে নিয়ে এসেছিলেন,যিনি ওনার অন্যতম খলিফা হিসেবে বাংলাদেশে জামেয়ার মিশন বাস্তবায়নের প্রথম দিন থেকেই সাথে ছিলেন।
কোহিনূর ইলেকট্রনিক প্রেসের এর দোতলায়স্হ ইন্জিনিয়ার আবদুল খালেক রহমাতুল্লাহি আলাইহির বাসভবনেই প্রথম খানকা তৈরি করে সেখান থেকেই কার্যক্রম পরিচালনা করতেন শাহানশাহে সিরিকোটি রহমাতুল্লাহি আলাইহি।
যখন সিলসিলায় অগণিত আশেকে রাসুল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দাখিল হইয়াছেন এনং এশিয়া খ্যাত দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জামেয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া আলিয়া কামিল মাদ্রাসা। সাথে আনজুমান এ রহমানিয়া আহমাদিয়া সুন্নিয়া ট্রাষ্ট এঁর পরিচালনায় প্রায় ৩ শত দ্বীনি প্রতিষ্ঠান।
কোহিনূর ইলেকট্রনিক প্রেস এ এসে আবেগাপ্লুত হলেন হুজুর কেবলা পীর বাঙাল সাবির শাহ্ মাদাজিল্লহুল আলী এবং শাহজাদা আল্লামা সৈয়্যদ মুহাম্মদ কাসেম শাহ্ মাদাজিল্লহুল আলী হুজুর।হুজুর পীরে বাঙাল দিনটিকে ঐতিহাসিক দিন হিসেবে আখ্যায়িত করেন,আর বলেন আমি আজ যেনো একটি ইতিহাসের পাতা উল্টাছি।এখান থেকে জামেয়ার যে যাত্রা শুরু হইয়াছিল, তা ভাবতেই আপ্লূত হচ্ছি।এখানে অনেক ভাল লাগছে।
আবদুল খালেক ইন্জিনিয়ার রহমাতুল্লাহি আলাইহির দৈনিক আজাদী পত্রিকাটির নামকরণ করেন শাহান শাহ সিরিকোটি সৈয়দ আহমদ সিরিকোট রহমাতুল্লাহি আলাইহি , আজ চট্টগ্রাম শরীফে জনপ্রিয় এক পত্রিকা।