মোসাম্মৎ অঞ্জনা খাতুন পিতা মোঃ আজগর আলী সরকার সাং পার
এলংজানি, ডাকঘর এলংজানি উল্লাপাড়া জেলা সিরাজগঞ্জ, অঞ্জনা খাতুন সংবাদ সম্মেলনে উল্লেখ করেছেন সে এখনো পর্যন্ত কোন আইনের সহযোগিতা পাচ্ছেন না, তিনি অভিযোগ করেছেন মোঃ জমরত হোসেন পিতা লাজিম আকন্দ গ্রাম মানুষ মুরা, ডাকঘর বালসা বাড়ি উল্লাপাড়া সিরাজগঞ্জ, বাদী উল্লেখ করেছেন যে, বিয়ের পর থেকে তার স্বামী জমরত হোসেন যৌতুকের টাকার জন্য মারধর ও গালিগালাজ করত, অনেক কষ্ট করে সংসারের এক বছর পর একটি কন্যা সন্তানের জন্ম দেন। কিন্তু সে কন্যা সন্তানের জন্মদানের পরেও, পর সম্পতি লোভী ও যৌক্তিক লোভী লম্পট স্বামী, আরো নির্যাতন বাড়িয়ে দেয়, এবং বলে যদি যৌতুকের টাকা না নিয়ে আসিস তাহলে তোকে সহ তোর মেয়েকে হত্যা করব এই বলে হুমকি দেয়, এবং কলাকৌশলে ব্যবসা করার কথা বলে শ্বশুরবাড়ি থেকে ৬ লাখ ৬০ হাজার টাকা হাওলাত বাবদ পরিবারের মাধ্যমে গ্রহণ করে। সবার সামনে উল্লেখ করে যে, ব্যবসা মধ্যেই বছরের প্রথম দিকেই টাকাটা ফেরত দেবে। কিন্তু লম্পট পর সম্পত্তি লোভী জমরত উল্লেখিত টাকা ফেরত দেয়নি, এমনকি তাকে মারধর করে বাড়ি থেকে বের করে দেওয়া হয়। এখনো পর্যন্ত ভুক্তভোগী অঞ্জনা তার বাবার বাড়িতে বসবাস করছেন। অঞ্জনা এবং তার বাবা কারো কোন সহযোগিতা না পেয়ে মোকাম বিজ্ঞ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন টার্মিনাল এক সিরাজগঞ্জ ২০০০ সালের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের সংশোধনীয় 2003 এর এগারোর গ ৩০ ধারায় মামলা করেন, মামলা এখনো চলমান, এখনো পর্যন্ত ভুক্তভোগী কোন আইনের সহযোগিতা পাচ্ছেন না, অঞ্জনা ঊর্ধ্বততম কর্মকর্তার কাছে, তার ন্যায্য অধিকারের জন্য আবেদন জানিয়েছেন।
সম্পাদক ও প্রকাশকঃ সেলিম খান, নির্বাহী সম্পাদকঃ শেখ রবিউল ইসলাম আজম। যোগাযোগঃ ০১৮১১-২০২৫৩৩
বিঃদ্রঃ আমাদের সকল প্রতিনিধি নিজস্ব একাউন্ট থেকে স্বাধীনভাবে সংবাদ প্রকাশ করতে পারে, যে-কনো সংবাদের দায়ভার তারা নিজেরাই বহন করবে।