মোহাম্মদ সাইদ: স্বাস্হ্য অধিদপ্তর অভিনন্দন বার্তায় বলা হয়েছে, বাংলাদেশের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স গুলোর মাঝে কেরানীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্হ্য কমপ্লেক্স অন্যতম সেরা। বর্তমানে সেবার মান উন্নত হওয়ায় চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদের কষ্ট লাগব নেই বলিলেই চলে।বর্তমানে ডাঃ
মশিউর রহমান উপজেলা স্বাস্হ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা অধীনে পরিচালিত হচ্ছে কেরানীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্হ্য কমপ্লেক্স । প্রতিদিন ২৪ ঘন্টা সেবা নিতে আসা রোগীদের উন্নত সেবা প্রদান করে যাচ্ছে স্বাস্হ্য কমপ্লেক্স নিয়োজিত ডাক্তার,নার্স, আয়া, ওয়ার্ডবয়সহ সকল কর্মকর্তার কর্তব্যের মাধ্যমে সেবা পাচ্ছে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীরা । এছাড়া প্রতিদিন সকাল ৯ ঘটিকার সময়
হতে ১.৩০ পর্যন্ত আধুনিক অন্যান্য হাসপাতাল গুলোর মতো উন্নতমানের সেবা দিয়ে আসছে কেরানীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্হ্য কমপ্লেক্স।
বহির্বিভাগ ব্যাপক সংখ্যক রোগনির্ণয় পরীক্ষা, চিকিৎসা সেবা এবং অপ্রধান শল্যচিকিৎসা সেবা প্রদান করা হয়।
দেশের চিকিৎসা সেবায় ইতিহাস গড়লো কেরানীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। বাংলাদেশের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোর মাঝে এই প্রথম পেট না কেটে পিত্তথলি অপারেশন হলো এখানে।গত বছর ২রা নভেম্বর ২০২১ সার্জারীতে নেতৃত্ব দেন বিশেষজ্ঞ ডা. ওমর সিদ্দিকী।
সঙ্গে ছিলেন অ্যানেসথেসিওলজিস্ট ডা. ইমরান।
সেবায় রোগীদের কষ্ট লাগব না হলেও কিছু কিছু অনিয়ম পরিলক্ষিত হয় কিছু অসাধু কর্মকর্তার বিরুদ্ধে । কেরানীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হতে নার্স ও অন্যান্য
কর্মকর্তারা অপরাধ দমনকে অভিযোগ করে বলেন মিনারা নামে আয়া আছে বেশ কয়েক বছর ধরে পরিলক্ষিত হচ্ছে তিনি তার ডিউটি পালন করেননা প্রতিদিনই তার ডিউটি চালু থাকে খাতা কলমে কিন্তু বাস্তবে তার দেখা মেলেনি ।
বেতন প্রতিমাসে একাউন্টে জমা হয় যথা সময়ে এ যেন দেখার কেউ নেই । উক্ত অভিযোগের পরিপেক্ষিতে আমরা বিগত ৬ মাস ধরে পর্যবেক্ষন করে আসছি এবং আয়া মিনারার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগের সত্যতা মিলে। তাকে
আমরা খোঁজ করে কেরানীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ডিউটি অবস্হায় পাওয়া যায়নি।
সম্পাদক ও প্রকাশকঃ সেলিম খান, নির্বাহী সম্পাদকঃ শেখ রবিউল ইসলাম আজম। যোগাযোগঃ ০১৮১১-২০২৫৩৩
বিঃদ্রঃ আমাদের সকল প্রতিনিধি নিজস্ব একাউন্ট থেকে স্বাধীনভাবে সংবাদ প্রকাশ করতে পারে, যে-কনো সংবাদের দায়ভার তারা নিজেরাই বহন করবে।