(ইসমাইল সিরাজী) গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি: গাইবান্ধা বিচার বিভাগের উদ্যাগে আজ শনিবার জেলা জজ কোর্ট ভবন মিলনায়তনে এক বিচার বিভাগীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। জেলা ও দায়রা জজ আবুল মনসুর মিঞার সভাপতিত্বে সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম, অতিরিক্ত জেলা জেলা ম্যাজিস্ট্রেট জাহিদ হাসান সিদ্দীকী, জেলা নারী ও শিশু বিচারক মোহাম্মদ আব্দুর রহমান, চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ মুনতাছির আহমেদ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবু লাইস ইলিয়াস জিকু, অতিরিক্ত চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রে মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম, যুগ্ম জজ বাছেদ, পৌর মেয়র মতলুবর রহমান, পিপি ফারুখ আহমেদ প্রিন্স, জিপি সুশিল কুমার ঘোষ,গাইবন্ধা প্রেসক্লবের সভাপতি কে.এম রেজাউল হক, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আবেদুর রহমান স্বপন প্রমুখ। সম্মেলনে বিচার বিভাগের বিজ্ঞ বিচারকরা, জেলা প্রশাসনের বিজ্ঞ ম্যাজিস্ট্রেট, পুলিশ বিভাগের উর্ধতন পুলিশ কর্মকর্তা, র্যাব, জেল সুপার, সমাজসেবা বিভাগের কর্মকর্তা, মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা, সরকারী আইন কর্মকর্তা, মিডিয়া প্রতিনিধি এবং জেলা বারের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন সহকারী জজ দেলওয়ার হোসেন।
বক্তারা বলেন, দিনদিন মামলার সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এসব মামলা যত দ্রুত নিষ্পওি করা যায় এ জন্য সমন্বিত উদ্যাগের মাধ্যমে ন্যায় বিচারের স্বার্থে সকল পক্ষকে এগিযে আসতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, পারস্পরিকভাবে সমন্বয়ের মাধ্যমে বিজ্ঞ আদালতে বিচার কার্য পরিচালনা করতে হবে। যে কোন ফৌজদারি মামলার ক্ষেত্রে পুলিশ তদন্ত কার্যক্রম শেষ করে বিজ্ঞ আদালতে ন্যায় বিচারের জন্য দাখিল করেন এবং বিজ্ঞ আদালত তদন্তকারী কর্মকর্তার তথ্য উপাত্তের ভিত্তিতে বিচার প্রার্থী ও স্বাক্ষী গ্রহণের মাধ্যমে মামলা নিষ্পওি করে থাকেন। কিন্তু আদালতে বিচারকার্য তরান্বিত করতে আইনজীবিদের সহযোগিতা
প্রয়োজন। উল্লেখ্যঃ গাইবান্ধা জেলা ও দায়রা জজ আদলতের অধীনস্ত বিভিন্ন ও ট্রাইবুনালেরর দায়ের নিষ্পওি বিচারাধীন দেওয়ানী মামলা ২২হাজার ৫৩২ এবং ফৌজদারি মামলার সংখ্যা ৭ হাজার ৮৬১ রয়েছে।
সম্পাদক ও প্রকাশকঃ সেলিম খান, নির্বাহী সম্পাদকঃ শেখ রবিউল ইসলাম আজম। যোগাযোগঃ ০১৮১১-২০২৫৩৩
বিঃদ্রঃ আমাদের সকল প্রতিনিধি নিজস্ব একাউন্ট থেকে স্বাধীনভাবে সংবাদ প্রকাশ করতে পারে, যে-কনো সংবাদের দায়ভার তারা নিজেরাই বহন করবে।