নাচোল উপজেলায় ১ নং সরকারি খাস খতিয়ান ভুক্ত,পুকুর ও সমবায় কর্তৃক নিবন্ধনকৃত সমিতির তিন জালিয়াতি চক্রোরের বিচারের দাবিতে
২৮এ আগস্ট সমবার সকাল ১১ টায় নাচোল উপজেলার বাস্টান্ড মোড়ে প্রায় এক ঘন্টা ব্যাপী মানববন্ধনটি অনুষ্ঠিত হয়।
নাচোল উপজেলার সর্বস্তরের জনগণ কয়েকটি ব্যানারে জালিয়াতির তিন চক্রের ছবি দিয়ে মানববন্ধন পালন করেন এবং
নাচোল উপজেলার বিভিন্ন জায়গার ভুক্তভোগীরা মানববন্ধনে তিন চক্রদের নাম উল্লেখ করে বাস স্ট্যান্ড মোড়ে
সড়কে অবরোধ করে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন।
এ সময় ভুক্তভোগীরা তাদের, তিন জলদস্যুর বিরুদ্ধে কয়েক দফা দাবি তুলে ধরে অবিলম্বে তা বাস্তবায়নে সরকার প্রধানসহ সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানান।
জালিয়াতির প্রধান চক্র আকবর আলী(পৌর কাউন্সিলর,নাচোল পৌরসভা) , দুর্নীতিবাজ অফিসার মোস্তাফিজুর রহমান (মিঠন) ও জালিয়াতি চক্রের মাস্টারমাইন্ড মোখলেসুর রহমান (মুনির)। মানববন্ধনে জানা যায় জালিয়াতির তিন চক্র আপন তিন ভাই। তারা হলেন নাচোল উপজেলার হামেদপুর গ্রামের আব্দুল করিমের ছেলে। মৎস্যচাষী ও উপজেলা বাসীর মাধ্যমে জানা যায় যে, জালিয়াতি চক্রের প্রধান, মোঃ আকবর আলী,দুর্নীতিবাজ অফিসার, মোস্তাফিজুর রহমান (মিঠুন) ও জালিয়াতি চক্রের মাষ্টারমাইন্ড মোকলেসুর রহমান(মুনির),বিভিন্ন সময় সাধারণ
মানুষদের মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করেন এবং মামলা -হামলা চালায়। এসময় প্রয় আট শতাধিক ভুক্তভোগী মৎস্যচাষী ও জনসাধারণ উপস্থিত ছিলেন। ভুক্তভোগীদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন,মোঃজাহাঙ্গীর, রাজবাড়ী (মেম্বার নাচোল সদর উপজেলা, ২নং ওয়ার্ড),মোঃআনারুল ইসলাম(আমজাওন,আবাসন প্রকল্প), মোঃআক্তার আলী(হামিদপুর),রিতা রানী (মহানইল), জোসনা মার্ডি(আমজাওন,আবাসন প্রকল্প) ও অনান্য ভুক্তভোগীরা।এসময় এক ভুক্তভোগী জানান পুকুর ছেড়ে না দিলে রেপ কেসে ফাঁসানো হব। এ ধারনের বিভিন্ন অভিযোগ পেশ করেন ভুক্তভোগীর।
এই সময়ে আগস্ট ২৮, ২০২৩
সম্পাদক ও প্রকাশকঃ সেলিম খান, নির্বাহী সম্পাদকঃ শেখ রবিউল ইসলাম আজম। যোগাযোগঃ ০১৮১১-২০২৫৩৩
বিঃদ্রঃ আমাদের সকল প্রতিনিধি নিজস্ব একাউন্ট থেকে স্বাধীনভাবে সংবাদ প্রকাশ করতে পারে, যে-কনো সংবাদের দায়ভার তারা নিজেরাই বহন করবে।