মোঃ আঃ জলিল মন্ডল(ক্রাইম)রিপোটার গাইবান্ধা
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার উত্তর ধোপাডাঙ্গা গ্রামের নিহত মমতাজ আলীর স্ত্রী রশিদা বেগম নিজের পরিবারের নিরাপর্তা ও আসামিদের ফাঁসি দ্বাবীতে গতকাল বৃহস্পতিবার গাইবান্ধা প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি করেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বলেন জমিজমা সংক্রান্তের কারণে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে স্বামী মমতাজ আলীকে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় পুত্র সুজা মিয়া বাদী হয়ে তারা মিয়া, ফুল মিয়া, তাজুল ইসলাম, আবুল কালাম আজাদ, নজরুল ইসলাম, আনোয়ার হোসেন, আমিনুল ইসলাম, আনারুল ইসলাম, মেহেরুন নেছা, রোস্তম আলী, হবিবর রহমান হবি ও সুমন মিয়ার বিরুদ্ধে গত ২০ জুলাই সুন্দরগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা (নং ২০) দায়ের করে।
তিনি আরও জানান, ৯ শতক জমি নিয়ে আসামিদের সাথে দীর্ঘদিন ধরে মমতাজ আলীর বিরোধ চলছিল। এরই জের ধরে গত ১৯ জুলাই আসামিরা সংঘবদ্ধ হয়ে তাকে পিটিয়ে হত্যা করে। ওইদিন মামলা দায়ের হওয়ার পর পরই পুলিশ আসামি মেহেরুন নেছা ও তাজুল ইসলামকে গ্রেফতার করে। কিন্তু’ অন্যান্য আসামিরা এখনও ধরা পড়েনি। নিহত মমতাজ আলীর দুই পুত্র চাকরির কারণে গাইবান্ধার বাইরে থাকেন। এই সুযোগে আসামি ও তাদের ভাড়াটে সন্ত্রাসীদের হুমকিতে বাড়িতে থাকা মহিলা ও শিশুরা চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। এব্যাপারে তিনি আইন শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীসহ বিভিন্ন দপ্তরে উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের হস্তক্ষেপ ্কামনা করেন।
সংবাদ সম্মেলনে উপসি’ত ছিলেন ধোপাডাঙ্গা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী সুজা, নিহত মমতাজ আলীর ছেলের স্ত্রী মোসলেমা বেগম, নাতি সোহাগ মিয়া ও মুরাদ মিয়া।
ফাঁসি চাইলেন নিহতের স্ত্রী