মাহমুদা খাতুন গ্রাম ফাজিল নগর উল্লাপাড়া সিরাজগঞ্জ।দৈনিক অপরাধ দমন এবং মানবাধিকার সংস্থার বাদী হয়ে জানান, মোঃ কাউসার আলী পিতা জান মোহাম্মদ গ্রাম পশ্চিম ভাটপাড়া ডাকঘর নন্দন গাছা উপজেলা চারঘাট জেলা রাজশাহী। বাসযোগে ভ্রমণের সময় তার সাথে পরিচয় হয়, কাওসার আলী মাহমুদার ফোন নাম্বার নিয়ে তাদের মধ্যে যোগাযোগ হয়। এক পর্যায়ে আমাদের মধ্যে সম্পর্ক গড়ে ওঠে, দীর্ঘদিন সম্পর্ক আবদ্ধ আমরা হই, সম্পর্কের মধ্যে আমাদের মাঝে অনেক কিছুই ঘটে যায়, কাওসার আলী বলে, আমি এক মাসের মধ্যে তোমাকে বিয়ে করব, কিন্তু এক মাস অতিবাহিত হওয়ার পর বিয়ের কোন খোঁজ খবরই নেই, বাধ্য হয়ে মাহমুদা তাকে ফোন দেয়, আবারও সে সময় নেয়, আবার সে সময় অতিবাহিত হওয়ার পর, বিয়ে করতে অস্বীকার করে, মাহমুদা জানান, বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে আমার কাছ থেকে অনেক কিছু হাতিয়ে নিয়েছে, সে এখন বিয়ে করতে অস্বীকার করছে, মাহমুদা জানান প্রমাণ স্বরূপ আমার কাছে ফোন রেকর্ড ভিডিও সবকিছু আছে। কোন দিক থেকে কোন সাহায্য না পেয়ে, মানবাধিকার সংস্থায়, আবেদন করে, এবং দৈনিক জাতীয় অপরাধ দমন রাজশাহী বিভাগীয় প্রধান মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ মানিকের কাছে ন্যায় বিচার পাওয়ার জন্য আবেদন করে,, তিনি মনে করেন, ন্যায় বিচার পাবেন। বিষয়টি ঊর্ধ্বতম প্রশাসনী কর্মকর্তা, অবগত আছেন, এবং অপেক্ষমান আছেন, কাওসার আলী পরিবারের কাছ থেকে কোন সম্বন্ধ আসে কিনা। এবং তিনি এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে, আবেদন করবেন, এই দুশ্চরিত্র লম্পট বদমাইশের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেছেন।।
নোটিসঃ আমাদের সকল প্রতিনিধি পার্সোনাল একাউন্ট থেকে নিউজ পাবলিশ করে থাকে, যে-কোনো সংবাদের দায়ভার তারা নিজেরাই বহন করবে।
প্রতারণার শিকার হয়েছেন ভুক্তভোগী মাহমুদা খাতুন, দৈনিক অপরাধ দমন রাজশাহী বিভাগীয় প্রধান মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ মানিক,,
RELATED ARTICLES