এম এ করিম চাঁপাইনবাবগঞ্জঃ
কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে সবুজ বিপ্লবের সূচনায় কৃষি উন্নয়ন বাংলাদেশের সর্বাধিক সাফল্যে আন্তর্জাতিক অনেক স্বীকৃতি অর্জিত হয়েছে।কৃষি বাংলাদেশের অধীনস্থ সকল দপ্তর,সংস্থা সার্বিকভাবে বাস্তবায়ন করাই দেশের খাদ্য নিরাপত্তা বিরাজমান।
বাংলাদেশ বিশ্বপর্যায়ে কৃষকের কষ্টার্জিত ফসল ধান পাট কাঁঠাল আম পেয়ারা আলু সবজি ও মাছ মাংস উৎপাদনে দৃষ্টান্ত স্থাপন করছে।জাতিসংঘের ঘোষিত টেকসই ও মজবুত উন্নয়নে অভীষ্ট অর্জনের সম্বলিত অগ্রযাত্রা যেন এখন সবার স্বপ্ন।দেশের অপার সম্ভাবনা থাকায় আদর্শ উৎপাদন উত্তম পুষ্টি,সুরক্ষিত পরিবেশ ও উন্নত জীবন গঠনে অভাব অনোটন ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত আলোকিত সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন টেকসই ও মজবুত উন্নয়নের সর্বজনীন সম্মলিত অভীষ্ট অগ্রযাত্রা।
পুষ্টিতে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের জন্য দেশের কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠানের বিশেষজ্ঞদের ধারাবাহিকতা এবং নিরন্তন গবেষণার ফলে ধান সহ বিভিন্ন ফলদ ও শাক সবজির নতুন নতুন জাত উদ্ভাবিত হচ্ছে।প্রযুক্তির উন্নয়ন ও গবেষণা প্রকল্পের পর্যবেক্ষণ এবং মূল্যায়নের নার্স ইনস্টিটিউট,বিসিএসআইআর,বিএফএসএ বারটান এবং পুষ্টিতে নিয়োজিত সংস্থাগুলির সাথে গবেষণা কার্যক্রম সমন্বয়ে গঠন করে চলছে।
এছাড়াও,পুষ্টি সংক্রান্ত নিয়োজিত প্রশিক্ষণ খাদ্যে ভেজাল বিষয়ক গবেষণা কার্যক্রম চলমান।এদিকে দেশের কৃষি চাষাবাদের অগ্রগতির কথা চিন্তা করে বিএআরসি স্থানভিত্তিক উপযোগী বিন্যাসিত ফসল উৎপাদনের ক্ষেত্রে আর্থিকভাবে লাভ বিষয়ক তথ্য এবং মাটির উর্বরতা অনুযায়ী ফসলভিত্তিক সার সুপারিশ কৃষক ও অন্যান্য উপকারভোগীর নিকট সরবরাহ করার লক্ষ্যে আদর্শ ও স্মার্ট কৃষকের জন্য খামারি নামক মোবাইল অ্যাপ প্রস্তুত করা হয়।
তাছাড়া বিভিন্ন ফসলের জাত এবং কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য দেশের খাদ্য ও পুষ্টি চাহিদা পূরণ করে চলছে।এছাড়াও দেশের এক ও দুইটি ফসলি জাত অঞ্চল বর্তমানে চার ফসলের জমিতে পরিণত হয়েছে। প্রাণিসম্পদ গবেষণা প্রতিষ্ঠান দেশের আমিষের চাহিদা পূরণে লক্ষ্যে দেশের বাস্তবিক ও বিজ্ঞানসম্মত খামার স্থাপন রোগবালায় নিয়ন্ত্রণ সহ বহুবিধ গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে।শুধু তাইনয়,শিশু ও নারীদের পুষ্টি নিশ্চিত করতে দেশে গম ডাল তেল বীজ শাক সবজি ফল মুলাদী দুধ মাংস উৎপাদন বাড়ানোর উদ্যোগ গ্রহণ করছে সরকার পক্ষ থেকে।
বাংলাদেশ টেকসই ও মজবুত উন্নয়নে সার্বজনীন অগ্রযাত্রায় কৃষিগবেষণাকে যুগোপযোগী করে গড়ে তুলতে দেশের খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তায় আরোও সংবেদনশীল হওয়া প্রয়োজন বলে মনে করছেন কৃষি গবেষকরা।
সম্পাদক ও প্রকাশকঃ সেলিম খান, নির্বাহী সম্পাদকঃ শেখ রবিউল ইসলাম আজম। যোগাযোগঃ ০১৮১১-২০২৫৩৩
বিঃদ্রঃ আমাদের সকল প্রতিনিধি নিজস্ব একাউন্ট থেকে স্বাধীনভাবে সংবাদ প্রকাশ করতে পারে, যে-কনো সংবাদের দায়ভার তারা নিজেরাই বহন করবে।