মিয়া তানসেন একজন খ্যাতি সম্পুর্ন বাউল পালাগানের শিল্পী। পত্রিকায় উক্ত মিথ্যা সংবাদ প্রকাশিত হওয়ায় বাউল শিল্পী মিয়া তানসেন এর বাউল জগতে ব্যাপক সুনাম ক্ষুন্ন হয়েছে। এবং তার ব্যাক্তিগত মান সম্মানের হানি হয়েছে। পত্রিকার মাধ্যমে উক্ত মিথ্যা সংবাদ প্রকাশিত হওয়ায় মিয়া তানসেন তিব্র প্রতিবাদ জানায়।এবং তিনি প্রচলিত আইনে মিথ্যা সংবাদের ন্যায় বিচার চায়। তানসেন বলেন শিখা মেয়েটির কোনো আইডি হ্যাক করেন নি এবং ফেসবুকে এডভোকেট কথাটাও লিখেন নি।।বরং তিনি তার ব্যাক্তিগত আইডি Shikha Bishwas থেকে আমার নামে মানহানি পোস্ট করেছেন।এক সময় পোস্ট করেছেন বাউল শিল্পী মিয়া তানসেন নাকি মারা গিয়েছে।পুরো দেশবাসী শাক্ষী। মিয়া তানসেন একজন প্রতিষ্ঠিত বাউল পালাগানের শিল্পী তার হাতে যেমন বাজে সারিন্দা তেমনি তার বেহালা বাজানো তেমনি একজন তত্ব তালিম তাসাউফের গভীর আলোচক শিল্পী ।বিভিন্ন অন্চলে গিয়ে মিয়া তানসেন পালাগান করেন তার সুনাম সারা বাংলায়। মিয়া তানসেন আরো বলেন,,
তার সম্মান নস্ট করার জন্য তাদের এই উদ্যোগ।
আমি কখোনোই লিখিনি ফেসবুকে যে আমি উকিল হয়েছি।আমি এতটুকুই লিখেছি আমি একজন আইনজীবীর সহকারী হিসেবে আছি।
আমি শিখা বিশ্বাস এর এই মিথ্যা অপপ্রচারের বিচার চাই বিচার চাই বিচার চাই।
শিখা মেয়েটির সাথে মিয়া তানসেন এর ১৮ জানুয়ারী ২০২২ তারিখ পরিচয় হয়,,
এক পর্যায়ে শিখার বর্তমান সামী সেরু পাগলার বাসায় মিয়া তানসেন কে রুম ভারা করে দেন।মিয়া তানসেন জানতো না যে সেরু পাগলা তার সামী।সেরু পাগলা তার বাসা কাউন্দিয়া মসজিদ ঘাটে মজিবরের বিল্ডিং ৪ তলায় থাকেন এবং বিভিন্ন মেয়েদের বাসায় এনে সাধন ভজন করেন।
সেরু পাগলার নামে নারী নির্যাতন মামলাও আছে ১ বছর জেল হাজতী আসামী তিনি।
মিয়া তানসেন যখন জানে তার সামী সেরু পাগলা তখন সে রাত তিনটায় মালসামানা নিয়ে চলে আসে প্রিয়াঙ্গন।
হটাৎ ২৯ আগস্ট ২০২২ তারিখ শিখা তার বাসায় মিয়া তানসেন কে দাওয়াত দেন।মিয়া তানসেন আপেল,কমলা আঙুর,, ৫ হাজার টাকার ফল নিয়ে বেড়াতে যান।মিয়া তানসেন রাতে ৮ ঘটিকার সময় বাসায় ডোকার পরে শিখার গর্ভধারিনি মা খোদেজা বেগম সে ঘরের বাহিরে গিয়ে ঘরে তালা লাগিয়ে দেন এবং শিখার সামী সেরু পাগলাকেও ফোন দেন অনেক মানহানি করে জোর করে মিয়া তানসেন এর সাথে শিখা বিয়া বসতে চাইছিলো কিন্তু একপর্যায়ে বিয়ে হয়নি। মিয়া তানসেন যখন বিয়ে করায় দিমত পোষণ করেন তখনি তার নামে বিভিন্ন মানহানি করা শুরু করেন।
মিয়া তানসেন বলেন,,, শিখার সাথে আরো ৪/৫ জন বাবার বয়সি লোকেদের সাথে সম্পর্ক ছিলো তার এরকম কু চরিত্র দেখে মিয়া তানসেন বিয়েতে অমত পোষণ করেন।এবং শিখার মোট ৩ টা বিয়ে হয়েছে। তার সামী সেরু পাগলার সাথে আলাদা থেকে বিভিন্ন ছেলেদের সাথে শারিরীক ভাবে মেলামেশা করেন এবং তাও তার সামী সেরু পাগলার বাসায় বিভিন্ন ছেলে নিয়ে রাতে থাকে। এতে তার মা সহায়তা করেন।শিখা নামে একজন বাউল শিল্পী কিন্তু মাঠে এক পালা গান নেই বিগত ৭ বছর যাবত।
শিখা কিভাবে চলে? কেমনে চলে? কে খাওয়ায় এ নিয়ে পুরো মিরপুর বাসির প্রশ্ন।???পতিতা বলে আক্ষায়ীত করেছেন অনেক মানুষ।
সর্বমুলে মিয়া তানসেন এরকম কু চরিত্র দেখে শিখা মেয়েটিকে বিয়ে করতে রাজি হন নাই।
শিখার আপন মামা বলেন,,, ওরা আমাদের কোনো ভাগনী এবং ওর আমার বোন না।
ওদের কে লজ্জায় পরে পরিচয় দিতে হয়।
মিয়া তানসেন এর বয়স ২১ বছর। আর শিখা মেয়েটির বয়স ৪০ বছর আমি এরকম একটা বুড়ি মহিলা কে কেন বিয়ে করবো।শিখা বিশ্বাস অশিক্ষিত একটা মেয়ে,বংশের কোনো পরিচয় নেই।কে তার বাবা সে সিওর বলতে পারবেন না।এবং শিখার তিনটি বিয়ে হয়েছে জানামতে।এবং সে সুরা ফাতিহা টা পর্যন্ত পাট করতে পারেনা।নামাজ পরার কোনো নিয়ম কানুন সে জানেনা। তিনটা বিয়ে হয়েছে এবং নাইট ক্রিম মেখে মুখটা সুন্দর রাখে বিভিন্ন বড় লোক মানুষ কে পটিয়ে তার বাসায় নিয়ে যান এবং রঙরসে মক্ত থাকেন এবং তাদের টাকা খসান। মিয়া তানসেন বলেন আমি BBS 2st year এর একজন ছাত্র। আমার মা একজন প্রাইমেরি স্কুলের শিক্ষিকা ছিলেন,বড় ভাই সিটি ব্যাংক এ চাকরি করেন এরকম একটা ফ্যামিলি আমার,, শিখার কি যোগ্যতা আছে মিয়া তানসেন এর বউ হওয়ার??? আরো বলেন আমি যখন শিখার বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হই তখনি আমার মান হানী করা শুরু করেছেন।
ওদের চরিত্র এত খারাপ যা অনেক শিল্পীরা ওর মামার কাছে বলেছেন।
এবং মিরপুরের সকল শিল্পী রা জানে শিখার চরিত্র সম্পর্কে। টাকাও আলা পুরুষ বেছে নিয়ে কু সঙ্গে জড়িয়ে তাদের সাথে এক সাথে থাকে এবং টাকা ইনকাম করে চলে।
সর্বশেষ মিয়া তানসেন বলেন,,
আমি তার কোনো আইডি হ্যাক করিনি।তার বক্তব্য সম্পুর্ন মিথ্যা এবং বানোয়াট।মিয়া তানসেনের পাবলিসিটি নষ্ট করার জন্য লেগেছে।এবং শিখা এখোনো তানসেনের কাছে আসতে চায় কান্না কাটি করে কিন্তু মিয়া তানসেন রাজি না হওয়ায় এরকম কু রুচি পুর্ন লাইভ করতেছে।
মিয়া তানসেন এর সুক্ষ বিচার দাবি করেন।এবং তিনি অনলাইন ডিজিটাল আইনে মানহানী মামলা এবং ৯৮ ধারা প্রতারনা মামলা করবেন বলে জানিয়েছেন।
——- ইতি—–
(বাউল শিল্পী মিয়া তানসেন)
আইনজীবী সহকারী,
দায়রা ও জজ আদালত বরগুনা।
সাংগঠনিক সম্পাদক, বরগুনা
জেলা বাউল বহুমুখী সমবায় সমিতি।