ভাই বোনের সম্পত্তি আও.লীগ মহিলা কর্মী তাঁরার রামরাজত্ব,আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তার কাপড়ে
এসএম রুবেল ক্রাইম রিপোর্টার রাজশাহী ব্যুরো
ভুক্তভোগী ও অবহেলিত পরিবার মা ও মেয়ে নিজেদের সম্পত্তি রক্ষাসহ নিরাপত্তার তাবিতে সংবাদ সম্মেলনে চোঁখে অশ্রু ঝরা পানি নিয়ে বাঁচার আকুতি। আওয়ামী লীগ মহিলা কর্মীর তাঁরা আক্তারের একাইভোগ দখলের ষড়যন্ত্র।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর এলাকার চাঁদলাই জোরবাগান গ্রামের অসহায় পরিবার নিজেদের সম্পত্তি রক্ষা মাদক সেবকের হাতে মারধর, নিরাপত্তা নিশ্চিতসহ প্রশাসনের সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে। শনিবার ( ২৪ আগস্ট) বিকালে অন্যের বাড়িতে আশ্রয় নিয়ে সংবাদ সম্মেলন থেকে এ দাবি জানান অসহায় এ অবহেলিত পরিবারের মা,মেয়ে সহ অন্যান্য ভুক্তভোগী ভাই ও বোনেরা।
সংবাদ সম্মেলনে মোসাঃ টুকটুকি খাতুন অভিযোগ তুলে ধরেন। ক্যাডার মিলোন মোসাঃ তাঁরা সহ আরও কয়েকজনের নাম উল্লেখ করে বলেন,তাদের সাথে যেকোন বিষয় নিয়ে আমাদের মনোমালিন্য হয় প্রায় সময় মাদক সেবন করে আমাকে মারধর করে মিলোন। এছাড়াও প্রায় সময় আমার গায়ে হাত তোলে এবং মৃত্যুর হুমকী দেয়।
উল্লেখ গত (১৯ আগস্ট) সকালে তারা বেপরোয়া হয়ে উঠে ঔদিনই আমাকে এলোপাথারি মারধর করে। পরে চিকিৎসা নেয় সদর হসপিটালে।মানববন্ধনে টুকটুকি খাতুন ও তার মা বলেন, আমার বাড়ি আমি ক্যানো বাড়ি থেকে বের’হবো। নিরাপত্তা ও বসতবাড়ি ফিরে পেতে, টুকটুকি খাতুন বাদি হয়ে মিলোন, মোসাঃ তারা , মোসাঃ সুরমিনকে আসামী করে নিরাপত্তার স্বার্থে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর মডেল থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছে বলেও জানান তারা। থানায় অভিযোগ করেও কোন প্রতিকার পাননি তারা। সংবাদ সম্মেলনে টুকটুকি খাতুন ছাড়াও তার পরিবারের অন্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
আগের দিন ১৮ ই আগস্ট সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্যে তারা অভিযুক্ত নারী আখতার বলেন,আমি একজন স্বামী পরিত্যক্ত নারী, আমার একমাত্র মেয়ে ও তার জামাই এবং নাতিকে নিয়ে দীর্ঘ ২৫ বছর যাবত চাঁদলাই জোড় বাগানে বসবাস করে আসছি। ২০২৩ সালের অক্টোবর মাসে আমার ছোট বোন মোসাঃ টুকটুকি ঢাকা থেকে আমার বাড়িতে বেড়াতে আসলে আমি শরল মনে আমার বাড়িতে তাকে থাকতে দেই। আমার বাসায় প্রায় ৪ (চার) মাস অতিবাহিত হলে আমি আমার ছোট বোন টুকটুকিকে জিজ্ঞাসা করি অনেক দিন তো হলো কখন ঢাকা ফিরে যাবি। এ কথা শুনে টুকটুকি আমার সাথে দূর ব্যাবহার করে এবং সে বলে এটা আমার বাবার বাড়ি আমি এই বাড়ি থেকে যাবোনা। এরপর আমি এলাকার গনমান্য বাক্তিদের শরনাপন্ন হয় সুষ্ঠ সমাধানের জন্য এতে আমার ছোট বোন টুকটুকি ক্ষিপ্ত হয়ে আমার নেশাগ্রস্থ বড় ভাই মনিরুলকে সাথে নিয়ে ৪(চার) দফাই মারধর করে। সবশেষ আমার জামাই মিলনের মাথা ফাটিয়ে দেই (জামাইয়ের মাথায় ৬টি সেলাই পড়ে) এবং আমাকে প্রচন্ড মারধর করে এই ঘটনায় চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর মডেল থানায় মামলা করলে আসামী’রা গ্রেফতার হয়। পরবর্তীতে জামিনে বেড়িয়ে এসে আবারও আমার বসত বাড়ি হতে উচ্ছেদ করতে পায়তারা করছে। বর্তমান এলাকার কিছু চিহ্নিত সন্ত্রাসী, মিলন, সজিব, ইমন, মালেক, ইয়াকুব আমাকে বিভিন্ন ভাবে হুমকি ও প্রাণনাসের ভয় দেখাচ্ছে।