মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ মানিক একজন আদর্শবান ব্যক্তিদের অধিকারী তিনি ২০০৯ সাল থেকে আত্ম মানবতার কল্যাণে দেশের জন্য কাজ করে আসছেন, সিরাজগঞ্জ জেলায় উল্লাপাড়া উপজেলায় তিনি জন্মগ্রহণ করেছেন,, বাল্যকাল থেকে তিনি সর্বদা সকলের সাথে সদাচরণ, সর্বস্তরের মানুষের সাথে ভালো ব্যবহার করেছেন,, পেশাগতভাবে তিনি একজন শিক্ষক, প্রায় ২০ বছর যাবত টিউশনি, কোচিং পরিচালনা, এমনকি প্রাইভেট স্কুলে প্রতিষ্ঠা করে মহান শিক্ষকতা পেশায় সুনাম অর্জন করেছেন, ২০০৯ সালে তিনি মানবাধিকার সংস্থার যোগদান করেন, তাহার ঐ ধারাবাহিকতায় তিনি রাজশাহী বিভাগের দায়িত্ব লাভ করেন বর্তমানে তিনি পরিচালক প্রশাসন বিভাগ ঢাকা বাংলাদেশের দায়িত্ব পালন করছেন, বর্তমানে তিনি সেন্টার ফর ডেমোক্রেসি এন্ড গভর্নেন্সে কেন্দ্র কমিটির সাংগঠনিক হিসেবে কাজ করছেন, এবং জাতীয় অপরাধ দমনে রাজশাহী বিভাগের প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করে আসছেন, সর্বমোট বলা যায় তিনি একজন উদারতা ব্যক্তিত্বের সম্পূর্ণ অধিকারী। ১০ ডিসেম্বর ২০২৪ এ সমাজকর্মী হিসেবে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখায় মাদারতেরেসা ক্রেস্ট উপহার পান।। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ জন্মলগ্নের পরপরই গণতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা, জনঅধিকারকে সংবিধানে স্থান দিয়েছে। খুব তাড়াতাড়িই অর্থাৎ ১৯৭৪ সালে জাতিসংঘের সদস্যভুক্ত হয়েছে। ১০ই ডিসেম্বর যথাযথ মর্যাদার সাথে এখানে পালিত হয় মানবাধিকার দিবস। তবে মানবাধিকার পুরোপুরি রক্ষিত হয়নি-এ দেশে। বাংলাদেশ মানবাধিকার সমন্বয় পরিষদের ভাষ্যমতে ১৯৯৬ সালের নয় মাসে ১০ হাজারেরও বেশি মানুষ মানবাধিকার লংঘনের শিকার হয়েছে। পুলিশ ও জেলহাজতে নির্যাতন ও মৃত্যু, সড়ক ও নৌদুর্ঘটনা, যৌতুকপ্রথা, খুন-রাহাজানি, ধর্ষণ, আত্মহত্যা, সন্ত্রাস এখন বাংলাদেশের অতি স্বাভাবিক ঘটনা। এসবই মানবাধিকার লংঘনের কারণ। সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজি আমাদের সাধারণ মানুষগুলোর জীবনকে বিপন্ন করে দিয়েছে। আবার নতুনভাবে যুক্ত হয়েছে রাজনৈতিক দলীয় কোন্দল, হত্যা, গুম। এমতাবস্থায় এদেশে মানবাধিকার চরমভাবে লঙ্ঘিত হয়েছে। ক্ষুধামুক্ত, দারিদ্র্যমুক্ত, বিশৃঙ্খলামুক্ত সমাজ গঠন না করা গেলে, মানবাধিকার এখানে শুধু কথাতেই থেকে যাবে, কার্যে তা প্রকাশ পাবে না। আশার কথা হলো বাংলাদেশ সরকার মানবাধিকার রক্ষায় কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে। এর মধ্যে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, চিকিৎসা অন্যতম। সংবিধানে ২৬-৪৭ অনুচ্ছেদে মানুষের মৌলিক অধিকার নিশ্চিতকরণের স্বীকৃতি রয়েছে। পাশাপাশি বিভিন্ন NGO মানকবাধিকার রক্ষায় কাজ করে যাচ্ছে। ৮০’র দশক থেকেই বেসরকারিভাবে তারা কার্যক্রম শুরু করেছে এদেশ রাজনীতি, অর্থনীতি, সামাজিক, রাষ্ট্রীয় প্রতিটি ক্ষেত্রে ছড়িয়ে পড়েছে দুর্নীতির থাবা। সামরিকতন্ত্র, ভোটারবিহীন ভোটকেন্দ্রে ভোটগ্রহণ, কালো টাকার দৌরাত্ম, রাজনৈতিক অস্থিরতা প্রভৃতির মধ্যেও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও সরকারি পর্যায়ে প্রাণান্ত চেষ্টা চলছে। শত প্রতিকূলতার মধ্যেও সুজন, আইন ও সালিস কেন্দ্র প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ করে যাচ্ছে মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায়। সরকারিভাবে মানবাধিকার রক্ষায় ১ সেপ্টেম্বর ২০০৮ সালে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন গঠন করেছে বাংলাদেশ সরকার।
নোটিসঃ আমাদের সকল প্রতিনিধি পার্সোনাল একাউন্ট থেকে নিউজ পাবলিশ করে থাকে, যে-কোনো সংবাদের দায়ভার তারা নিজেরাই বহন করবে।
হিউম্যান রাইটস আইন সহায়তা কেন্দ্র ফাউন্ডেশন বাসক আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস সম্মাননা স্মারক পেলেন মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ মানিক,, রাজশাহী বিভাগীয় প্রতিনিধি দৈনিক জাতীয় অপরাধ দমন,,,,
RELATED ARTICLES