ছাত্র-জনতার আন্দোলনে মুখে স্বৈরাচারের পতন হলেও
নামধারী সাংবাদিকরা ফ্যাসিবাদের দোসর।
আজম খাঁন চট্রগ্রাম
গত ৫ আগস্ট, ২০২৪ তারিখে ছাত্র-জনতার বিপ্লবের ফ্যাসিবাদের পতন হলেও স্বৈরাচারের দোসর এখনো বিভিন্ন দপ্তরে বহাল আছে। স্বৈরাচারের তেলাক্ত নামধারী সাংবাদিক ও সংগঠনের একটি চক্র ছাত্র-জনতার অর্জিত সাফল্য বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখাচ্ছে।
সম্প্রতি গণমাধ্যমে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের ছাত্র-জনতার আন্দোলনের বিপক্ষে দালাল সাংবাদিকরা অবস্হান ছিলো,
গণমাধ্যম সংশ্লিষ্ট ফ্যাসিবাদের দোসরা বিগত সময়ে অপকর্ম আড়াল করা ও পতিত ফ্যাসিবাদী সরকারের সহায়তায় লুটপাট করা অর্থ-বিত্ত রক্ষা করা’র জন্যই চক্রটি এই চট্টগ্রামের কর্মরত বৈষম্য বিরোধী সাংবাদিক আন্দোলনে সম্পৃক্ত হতে দেখা যায়।
তাহলে ৫ আগষ্ঠ ছাত্র-জনতা আন্দোলন প্রশ্নবিদ্ধ করছে।
চট্টগ্রামের মুলধারার সাংবাদিকের সাথে আর্তাত করে আনার অপতৎরতায় চালানোর সুযোগ খুঁজছে ফ্যাসিবাদের দোসররা।
চট্টগ্রামে ফ্যাসিবাদের দোসরা আর ছাত্র জনতার আন্দোলনে হামলা ও হত্যার প্রত্যক্ষ মদদ দাতাদের কবল থেকে ক্লাবকে উদ্ধার করার নামে স্বৈরাচারের দোসরা আবার সক্রিয় হওয়ার চেষ্টা। গণমাধ্যমের মত স্পর্শকাতর প্রতিষ্ঠানের বিগত ১৫ বছরের ফ্যাসিস্ট সরকারে সহযোগীর গদ্ধ করার জন্য বৈষম্য বিরোধী সাংবাদিকের সাথে কৌশলে সম্পর্ক করার জন্য মরিয়া৷
স্বৈরাচারের দোসরা বৈষম্য বিরোধী সাংবাদিক আতাত করে অতীতের মত তারা হলুদ সাংবাদিকতার চর্চ্চা অব্যাহত রেখে ছাত্র-জনতার বিপ্লবী অবস্থানকে প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা চালায়।
সাংবাদিক আন্দোলনে ভিতরে লুকায়িত ফ্যাসিবাদের দোসর কে চিহ্নিত বিচারের আওতায় এনে সাংবাদিকতার মত মহান পেশাকে কলংকমুক্ত করা হোক। একই মূল ধারার সাংবাদিকের প্রেস ক্লাব অধিকার প্রতিষ্ঠা সকল সাংবাদিকের দাবী।